সিজিএ অডিটর জবের সুবিধা ও অসুবিধা

সিজিএ অডিটর জবের সুবিধা ও অসুবিধা নিয়ে আলোচনা 

সুবিধা-

১. সরকারি রাজস্ব জব( রাজস্ব এবং স্বায়ত্তশাসিত চাকুরির মধ্যে পার্থক্য আছে


২. ১১ গ্রেডে বেতন পাবেন উপজেলায় এবং জেলায় হলে পোস্টিং হলে ১৯৬৯০ টাকা + ৬২৫ টাকা সরকারের নতুন প্রনোদনা,  বিভাগে হলে 20615 টাকা+ ৬২৫ টাকা প্রনোদনা

ঢাকায় হলে আরো কিছু বাড়বে 


৩. অন্য জনের ১১ গ্রেড এবং অনেক ১০ গ্রেডের জনের তুলনায় সম্মান পাওয়া যায়। 


৪  ২ বছর পর এসএএস এবং ডিএ পরীক্ষা দেয়া যায়। এই ক্ষেত্রে এসএএস ২ পার্টে ১২০০ মার্ক পাশ করলে এসএএস সুপার( চ: দা:)  হিসাবে পদায়ন হয়। তার পর পিএসসি ক্লিয়ারেন্স পেয়ে নিয়মিত হয়। এই ক্ষেত্রে যেদিন তিনি পাশ করবেন সেদিন থেকে নিয়মিত সুপার হিসাবে ১০ গ্রেডের সুবিধা পাবেন। ডিএ পরীক্ষায় ২ পার্ট পাশ করার পর ডিএ হিসাবে ওয়েটিং এ থাকতে হয়। এর পরে ক্রমান্বয়ে সরকারের তিনটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে পদায়ন হয়। ১. গণপূর্ত অধিদপ্তর ২।সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরর ৩ . জনস্বার্থ প্রকৌশল অধিদপ্তর।  ডিএ ব্লক পোস্ট। 


৫. ২০১৯ সালে যারা এসএ এস পাশ করেছেন তাদের অধিকাংশই অডিট এন্ড একাউন্টস অফিসার হয়ে গেছেন। 


৬. বয়স থাকা সাপেক্ষে ডিস্ট্রিক্ট একাউন্টস এন্ড ফাইনান্স অফিসার এমনি ৫ গ্রেডে ও কেউ কেউ যাবেন ( ২-৪ জন)


৭. উপাজেলায় একাউন্টস অফিসার পোস্ট যথেষ্ট সম্মান দেয়া হয়।  


৮. চাইলে ডিসিএ কার্যালয়,  সিএএফও কার্যালয়৷ সিজিএ কার্যালয়ে থেকে কোন ধরনের চাপ ছাড়াই সৎভাবে চাকরি করা সম্ভব।  

৯. পোস্ট খালি থাকা সাপেক্ষে নিজ উপজেলায় পোস্টিং পাওয়া যায়। জয়েনের সময় চয়েজ দেয়া হয় সেইক্ষেত্রে নিজের সুবিধাজনক জায়গায় পোস্টিং নেয়া যায়। 

১০. যেহেতু বদলির কাজ বিভাগীয় অফিস থেকে হয় তাই সহজে বদলী হওয়া যায়।  (টেনিদা)

অসুবিধা:

১. অনেক সময় বিভিন্ন চাপের কারনে অনেক ভূয়া বিল পাশ করতে হয়। 

২. জুন মাসে কাজের মারাত্মক চাপ থাকে। 

৩৷ এসএএস পাশ করা কঠিন। অনেক পড়াশুনা করতে হয়।

Post a Comment

0 Comments